আওয়ামী লীগের দোসর ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সাব রেজিস্ট্রার ও দুর্নীতি মাস্টারমাইন্ড আবু হেনা মোস্তফা কামাল বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ উঠেছে

মুজিবনগর সাবরেজিস্টার আবুহেনা মোস্তফা কামাল ঘুষ দুনীতি সর্গরাজ্য চলছে হর হামেশেই। সাবরেজিস্টার এর নেতৃত্ব দাতা গ্রহীতা রা হতে হচ্ছে নাজেহাল এর শিকার। টাকা ছাড়া দলিল সম্পাদন করা কঠিন ব্যাপার। ঘুষ দুনীতি কারণে ডুবতে বসেছে সরকারি রাজস্ব। মরিয়া হয়ে ঘুষ বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন দেদারসে। এবং দলিল লেখক সমিতির সভাপতি হাজী জাহাঙ্গীর আলম ও সাব রেজিস্ট্রার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর কাছে সাধারণ দলিল লেখক গন জিম্মি হয়ে পরেছেন সাবরেজিস্টার এর নিকট। তার অনৈতিক কর্মকান্ডে দিশেহারা হয়ে পরেছেন সেবা নিতে আশা দাতা গ্রহীতা গন।সাবরেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর বিরুদ্ধে সরকারী রাজস্ব ও

অর্থ লুট করার অভিযোগ পাওয়া গেছে তার বিরুদ্ধে। অল্প দিনের মধ্যে অবসরে যাবেন বলে বেপরোয়া হয়ে ঘুষ দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন দেদারসে টংঙ্গী সাবরেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল।
নারী কেলেঙ্কারির তেও পিছিয়ে নেই টংঙ্গীর সাবরেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল। অফিসের সুন্দরী নকল নবিশ দেরকে স্প কাতর স্হানে বিভিন্ন কৌশলে হাত দিয়ে থাকেন। তার বিরুদ্ধে বিগত সময়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও দুদকে ভরি ভরি অভিযোগ থাকলে ও তার অবৈধ টাকার প্রভাবে সেই সকল অভিযোগ আলোর মুখ দেখেনী আজ-ও পযন্ত। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করা হয়েছে তার নেতৃত্ব বিগত ৪ ই আগষ্টের টংঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসের কর্মচারী দের নিয়ে। লীগ সরকারের আমলে দাপট দেখিয়ে চাকরি প্রাপ্ত হয়ে বর্তমানে রাতারাতি ভোল পাল্টে এখন বি এন পি পন্থী বলে বনে গেছেন তিনি। সুত্রে যানা যায় দেশ ছাড়িয়ে বিদেশে ও কোটি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন নামে বেনামে। সম্প্রতি গাজীপুর সদর সাবরেজিস্টার অফিসে অতিরিক্ত দায়িত্ব থাকা অবস্থায় প্রকাশ্যে ঘুষের রাজত্ব কায়েম করে চলেছেন তিনি । এছাড়া কমিশন দলিল সম্পাদন নিজেই করে ছিলেন সেই সকল দলিল নাম্বার প্রতিবেদক এর নিকট আছে দলিল যাচাই বাঁচায় করে দেখা যায় ভিটা ও বাড়ির জমিকে নালা দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে নিজেই হাতিয়ে নিয়েছেন সেই সকল অর্থ। এভাবে তিনি দেদারসে ঘুষের রাজত্ব কায়েম করে চলেছেন আবু হেনা মোস্তফা কামাল। টংঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসে সকল দলিল লেখক দের নিকট মহা ঘুষখোর নামে সু পরিচিত। সুত্রে যানা যায়

আমাদের অনুসন্ধানে জানা গেছে অফিস সহকারী রায়হানা আক্তার ও মোহরার ফেরদৌসী বেগম

ও মোহরার মোঃ রিয়াজুল আশরাফ

এবং দলিল লেখক সমিতির সভাপতি হাজী জাঙ্গীর আলম ও সাব রেজিস্ট্রার আবু হেনা মোস্তফা কামাল মিলে টঙ্গী সাব রেজিস্ট্রার অফিস গিলে খাচ্ছে অনেক আগে থেকে এবং

লীগ সরকারের দোসর ভুয়া মুক্তযোদ্ধায় চাকরী পায় মুজিবনগর সাবরেজিস্টার টংঙ্গী কর্মরত আবুহেনা মোস্তফা কামাল এর বেপরোয়া ঘুষ দুনীতি এখন চরমে।
লীগ সরকারের আমলে দাপট দেখিয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া সাবরেজিস্টার রয়েগেছেন সকল ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। পতিত লীগ সরকারের মন্ত্রী দের ছত্র ছায়ায় ভুয়া মুক্তি যোদ্ধা কোটায় চাকরি পেয়ে অল্প দিনের মধ্যে পেয়ে যান আলাউদ্দীনের চেরাগ। খুলে যায় তার ভাগ্যের চাকা বনে গেছেন রাতারাতি কোটি কোটি টাকার মালিক। চাকরি শুরু থেকে তার ঘুষের উত্থান শুরু হয়। তাকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নী। পেয়ে যান আলাউদ্দীন এর চেরাগ। চাকরি শুরু থেকে ঘুষ দুনীতি কারণে একাধিক অভিযোগ থাকলেও তার অবৈধ টাকার প্রভাবে সেই সকল অভিযোগ আজও পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি। লীগের দোসর বর্তমানে টংঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসে কে ঘুষ দুনীতির অভয়ারণ্যে পরিনত করেছেন মহা ঘুষখোর সাবরেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল। অভিযোগ সুত্রে আরও যানা যায়
গাজীপুর জেলায় টংঙ্গী সাবরেজিস্টার মোহাম্মদ আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর বেপরোয়া ঘুষ দুনীতি অভিযোগ এনে একাধিক ভুক্তভোগী প্রতিকার চেয়ে প্রধান উপদেষ্টা. চেয়ারম্যান দুদক. মহাপরিদর্শক আই জি আর সহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে লিখিতভাবে অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগ সুত্রে যানা যায়। মহা ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ সাবরেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল অল্প কিছু দিনের মধ্যে পি আর এল এ যাবেন যে কারণে বেপরোয়া হয়ে ঘুষ দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন দেদারসে। ভিটা জমিকে নালা দেখিয়ে ও জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে দৈনিক লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়ে থাকেন তিনি। এছাড়া জমির মুল দলিল সহ অন্য অন্য কাগজ গুলো ফটোকপি দেখে দলিল সম্পাদন করে যাচ্ছেন। বর্তমান এন বি আর এর নির্দেশ কে বৃদ্ধ আঙুল দেখিয়ে ক্রেতা বিক্রেতা টিআইএন না থাকলেও শুরু মাত্র তাঁর দাবি কৃত ঘুষের টাকা পেলেই নিয়ম কে অনিয়ম করায় তাঁর কাজ। নাম প্রকাশ না করার সর্তে টংঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসে একাধিক দলিল লেখক ও নকল নবিশ এই অনুসন্ধানী প্রতিবেদককে বলেন অফিসে র সুন্দরী নকল নবিশ দেরকে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন তিনি তার কু প্রস্তাবে রাজি না হলে। এ বাসা থেকে দুপুরের খাবারের জন্য খারাব নিয়ে জান অফিসে খাবার শেষে সেই টিপিন বাটির ভেতরে ঘুষের টাকা বহন করে সাবরেজিস্টার নিজেই। টংঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসে লুটপাটের মহা উৎসব চলছে তার নেতৃত্ব ।যা দুদক সঠিক ভাবে খোঁজ নিলেই থলের বেড়াল বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন উক্ত অফিসের সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীরা। সুত্র আরও যানা যায় একই দিনে গাজীপুর সদর ও টংঙ্গী দুই অফিসে দলিল সম্পাদন করে যাচ্ছেন বহাল তরিয়াতে তিনি। লীগ সরকারের দাপটে সাবরেজিস্টার বর্তমান বি এন পি পন্থী নেতাদের দোহাই দিয়ে হাতিয়ে নেন
গাজীপুর সদর (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও টঙ্গীর সাব-রেজিস্ট্রার মহাদুর্নীতিবাজ আবু হেনা মোস্তফা কামাল। তাকে দ্রুত ওএসডি করে মুজিবনগর সরকারের ভুয়া সনদে চাকরি যাচাইসহ শত কোটি টাকার আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ প্রদানের জন্য সবিনয়ে আবেদন করেছেন একাধিক ভুক্তভোগী।
মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা. সচিব আইন মন্ত্রণালয় অভিযোগ এর তদন্তে করে
ব্যবস্হা গ্রহণের দাবী যানান। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় আবু হেনা মোস্তফা কামাল বয়স ছিল মাত্র ছয় (জন্ম তারিখ ১৭/০৭/১৯৬৫)। ওই বয়সে তাঁর পক্ষে বড়জোর শিশু শিক্ষার পাঠ নেওয়া সম্ভব, অথচ ভুয়ামুক্তি যোদ্ধার সনদ জোগাড় করেছেন যে তিনি তৎকালীন মুজিবনগর হিসেবে সরকারের কর্মচারী সাবরেজিস্টার এর পদ টি বাগীয়ে নেন । সেই সকল জাল সনদ দেখিয়ে ২০০৯ সালে (যোগদান তারিখ ০৭/০৯/২০০৯) বাগিয়ে নিয়েছেন সাব-রেজিস্ট্রারের চাকরি। এরপর প্রভাব খাটিয়ে একের পর এক দুর্নীতি মাধ্যমে রাজস্ব লুট করে চলেছেন তিনি ।
গড়েছেন শত কোটি টাকার আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পদের বিত্তির পাহাড়। নিজের নামে ও তার স্ত্রীর ঢাকার মতিঝিল আর কে মিশন রোডে ৬ তলা বাড়িসহ আরো বিভিন্ন অভিজাত ফ্ল্যাট কিনেছেন, নিজ জেলা দিনাজপুর কিনেছেন কয়েক শত বিঘা জমি আরো বিভিন্ন এলকায় গোপনে ফ্ল্যাট ও প্লট রয়েছে। নামে-বেনামে ব্যাংকেও বিপুল টাকা জমিয়েছেন। হয়তো ক্যালকুলেটরে তার সম্পদের বিবরণ হিসাব নিকাশ মিলবেনা। আবু হেনা মোস্তফা কামাল, গাজীপুর সদর (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও টঙ্গী উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার তিনি। আবু হেনা মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অনিয়মের বিস্তর অভিযোগ জমা পড়েছে সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা সহ একাধিক দপ্তরে।
মুজিবনগর সরকারের কর্মচারী হিসেবে ২০০৯ সালে ভুয়া সনদ দিয়ে অনেক এই সাব-রেজিস্ট্রার পদে চাকরি নিয়েছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম একজন আবু হেনা মোস্তফা কামাল। বাস্তবে তাঁদের কেউই মুক্তিযুদ্ধে মুজিবনগর সরকারের কর্মচারী হিসেবে কোনো দায়িত্ব পালন করেননি। মোটা টাকার বিনিময়ে ভুয়া সনদ সংগ্রহ করে চাকরি নিয়েছেন তিনি লীগের দোষর দের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে । তার এসএসসি পরীক্ষার সনদ অনুযায়ী, আবু হেনা মোস্তফা কামালের জন্ম ১৯৬৫ সালের ১৭ জুলাই। সে হিসাবে মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর বয়স ছিল ৭ (ছয়) বছর। ১৯৭১ সালে তাঁর পরিবারের কেউ ভারতে আশ্রয় নেয়নি এবং তাঁদের কেউ মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন না বলে একাধিক সুত্র যানা যায় । আবু হেনা মোস্তফা কামাল ২০০৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জে সাব-রেজিস্ট্রার হিসেবে যোগ করে শুরু করেন রমরমা কমিশন ঘুষের বানিজ্য।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল মুজিবনগর সরকারের কর্মচারীর সনদ দিয়ে ২০০৯ সালে সাব-রেজিস্ট্রার পদে চাকরি নেন তিনি। প্রথমে পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জে এবং পরে দেলদুয়ার, টাঙ্গাইল, মতিগঞ্জ ফেনী দিরাই সুনামগঞ্জ/সদর সুনামগঞ্জ, বেগমগঞ্জ নোয়াখালী/ নীলফামারী সদর সাব-রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি। এসব এলাকায় তাঁর বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারসহ নানা অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে কিন্তু পতিত লীগ সরকারের দাপটে অদৃশ্য শক্তির কারণে আরও বেপরোয়া হয়ে দুর্নীতি চালিয়ে গেছেন দীর্ঘদিন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে ছুটি না নিয়ে ওপেনিং ডে অর্থাৎ রবিবার অফিস না করা, এজলাসে না উঠে খাস কামরায় বসে জমির দাতা-গ্রহীতাদের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে দলিল সম্পাদন করা, কাগজপত্রে ভুলত্রুটির অজুহাত দেখিয়ে তাঁদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করা, জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে নিজে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতি করা, জাবেদার নকল দিতে হয়রানি গ্রাহকদের অযথা হয়রানি করা এবং অফিস কর্মচারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা ও স্থানীয় দালালদের সমন্বয়ে অফিসকে নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা। টংঙ্গী কিংবা গাজীপুর সদর সাবরেজিস্টার অফিসের কেউ আবু হেনা মোস্তফা কামালের এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সাহস পায় না। তাঁর স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে সম্প্রতি দলিল লেখকরা দুই দিন ধর্মঘট পালনের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে ।
‘মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদান করা সরকারের বড় ধরনের সফলতা। কিন্তু এই সুযোগের অপব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি ভিন্ন পথে মুক্তিযোদ্ধা সনদ হাতিয়ে নিয়েছেন। অথচ মোস্তফা কামাল মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না কিংবা মুক্তি যোদ্ধা কালীন কোন সেক্টর যুদ্ধ করেছেন এবং মুক্তিযোদ্ধার কমান্ডার এর নাম ও বলতে পারবেন না আবু হেনা মোস্তফা কামাল সাবরেজিস্টার। অনেক সরকারি আমলাও এই সুযোগে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট নিয়ে প্রশাসনের বড় বড় পদে দায়িত্ব পালন করছেন, যা মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। , গাজীপুর সদর (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও টঙ্গীর সাব-রেজিস্ট্রার মহাদুর্নীতিবাজ আবু হেনা মোস্তফা কামালকে দ্রুত ওএসডি করে মুজিবনগর সরকারের ভুয়া সনদে চাকরি যাচাইসহ শত কোটি টাকার আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পত্তি ক্রোকের আহবান জানিয়েছেন ভুক্তভোগী সহ উক্ত অফিসে সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীগন। উক্ত অভিযোগ এর বিষয় সাবরেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর মোবাইলে ফোন দিলে ফোন বন্ধ পাওয়ায় তাঁর কোন মতামত পাওয়া যায়নি। আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব এর সাথে সাবরেজিস্টার আবু হেনা মোস্তফা কামাল এর বেপরোয়া ঘুষ দুনীতি অভিযোগ এর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন তাঁর বিরুদ্ধে রিপোর্ট প্রকাশিত হলে তদন্ত করে ব্যাবস্হা নেওয়া হবে। এমনটা জানা গেছে আমাদের অনুসন্ধানে বিস্তারিত আরও আসছে দ্বিতীয় পর্বে




আপনার মতামত লিখুন